সর্বশেষঃ

দল মত নির্বিশেষে সকলের সেবা নিশ্চিত করাই আমার মুল লক্ষ : আলী আজম মুকুল

মোঃ ইকবাল হোসেন॥ আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ভোলা-২ আসনের বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী সাবেক ২ বারের সংসদ সদস্য আলী আজম মুকুলের সমর্থনে উঠান বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। মঙ্গলবার (২ জানুয়ারী) বিকেলে বোরহানউদ্দিন উপজেলা পক্ষিয়া ইউনিয়নের ৮নং ওয়ার্ডে, চান মিয়া হাওলাদার বাড়ির দরজায়, বোরহানউদ্দিন উপজেলা আওয়ামী লীগের কোষাধ্যক্ষ মোঃ আবুল কালামের সভাপতিত্বে উঠান বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। উঠান বৈঠকে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ভোলা-২ আসনের নৌকায় মাঝি আলহাজ্ব আলী আজম মুকু।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে আলী আজম মুকুল বলেন, আমার ২ মেয়াদে দল মত নির্বিশেষে সকলের সেবা করতে পেরেছি, কেউ বলতে পারবেনা আমার কাছে গিয়ে খালি হাতে ফিরে এসেছে, কে কোন দলের আমি সেটা না দেখে সকলের জন্য সমান সুযোগ সুবিধা দিয়েছি।
উপস্থিত জনতার উদ্দেশ্যে তিনি আরো বলেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে এদেশ এগিয়ে, তাই মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর হাতকে শক্তিশালী করার লক্ষ্য, ৭ জানুয়ারী নৌকায় ভোট দিন। তিনি আরো বলেন, এক সময় আপনাদের এলাকায় পানি ঢুকতো, আপনাদের রাস্তা তলিয়ে যেত, হাটা চলা করতে কষ্ট হইতো, আমি ব্লক করে দিয়েছি, এখন আপনারা শান্তিতে বসবাস করছেন। অনেক রাস্তা কাঁচা ছিল, এক হাটু কাঁদা হইতো, আমি নির্বাচিত হয়ে আপনাদের রাস্তা পাকা করেছি, কিছু রাস্তা কাচা আছে, সেগুলো আমি পুনরায় নির্বাচিত হয়ে করে দিবো ইনশাআল্লাহ।
আপনারা দল মত নির্বিশেষে সকলে আমাকে ভোট দিয়ে নির্বাচিত করেছেন বলে আমি আপনাদের সেবা করতে পেরেছি, আবারো মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আমাকে তৃতীয় বারের মতো আপনাদের সেবা কারার জন্য মনোনীত করেছেন, তাই আগামী ৭ জানুয়ারী আপনারা সবাই কেন্দ্র যেয়ে আমাকে ভোট দিয়ে নির্বাচিত করবেন।
বোরহানউদ্দিন উপজেলা আওয়ামী লীগের কোষাধ্যক্ষ মোঃ আবুল কালামের সভাপতিত্বে উপস্থিত ছিলেন বোরহানউদ্দিন উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আবুল কালাম আজাদ, ভাইস চেয়ারম্যান রাসেল আহমদ মিয়া, উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি জসিম উদ্দিন হায়দার, পক্ষিয়া ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান নাগর হাওলাদার, পক্ষিয়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি আঃ রশিদ মাস্টারসহ ইউনিয় আওয়ামী লীগ যুবলীগ ছাত্র লীগ সহ স্থানীয় হাজার হাজার পুরুষ মহিলা উপস্থিত ছিলেন।

ফেসবুকে লাইক দিন

আমাদের সাইটের কোন বিষয়বস্তু অনুমতি ছাড়া কপি করা দণ্ডনীয় অপরাধ।