বঙ্গবন্ধুর প্রতি বাঙালির জাতির অপরিসীম ঋণের দ্বায়বদ্ধতা ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের দ্বায়মুক্তি

বাংলার স্বাধিকার থেকে স্বাধীনতা আন্দোলনের রূপকার বাঙালি জাতির অবিসংবদিত নেতা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৪৭-১৯৪৮ সালের শিক্ষাবর্ষে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগে ভর্তি হন। তিনি সলিমুল্লাহ মুসলিম হলের আবাসিক ছাত্র ছিলেন। ১৯৪৮ সালের ৪ জানুয়ারি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফজলুল হক হলের অ্যাসেম্বলি হলে বাংলাদেশ ছাত্রলীগের প্রতিষ্ঠা করেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। প্রতিষ্ঠাকালীন সময়ে এর নাম ছিল পূর্ব পাকিস্তান মুসলিম ছাত্রলীগ।
তার নিজ জীবন দশায় তিনি তার বিশ্ববিদ্যালয়ের পাঠক্রম সমাপ্ত করতে পারেনি, বঙ্গবন্ধু ছিলেন মানুষের অধিকার আদায়ের বলিষ্ট কন্ঠস্বর, ১৯৪৭ সালে পাকিস্তান ও ভারত ভাগের পর, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রদের সংখ্যা বৃদ্ধি পায় কিন্তু সেই তুলনায় কর্মচারীদের সংখ্যা থেকে যায় অপ্রতুল। ৪র্থ শ্রেণির কর্মচারীদের আন্দোলন শেখ মুজিব সমর্থন দেন, তার প্ররিপেক্ষিতে বহিষ্কৃত হন শেখ মুজিব সহ ২৭ জন শিক্ষার্থী। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ৪র্থ শ্রেণির কর্মচারীদের অধিকার আদায়ে তিনি তার ছাত্রত্ব বিসর্জন দেন। তিনি বাঙালি জাতির মুক্তির আন্দোলনের রূপ দিতে গিয়ে নিজের শিক্ষা জীবন শেষ করতে পারেননি। বঞ্চিত মানুষের অধিকার আদায় করতে গিয়ে নিজেই বঞ্চিত হয়েছেন নিজ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে। সময়ের পরিক্রমায় আইন বিভাগ থেকে তার গ্রাজুয়েশন সম্পন্ন আর হয়ে উঠেনি। গণমানুষের অধিকার আদায় করতে গিয়ে পাকিস্তান সরকারের রোষানলে পরে বঙ্গবন্ধু কে তার ছাত্রত্ব হারাতে হয়। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে তার স্থায়িত্বকাল ছিল ৫০৪ দিন।
১৯৬৯- ‘বঙ্গবন্ধু’ উপাধি লাভ করেন শেখ মুজিবুর রহমান। কেন্দ্রীয় ছাত্র সংগ্রাম পরিষদ ১৯৬৯ সালের ২৩ ফেব্রুয়ারি শেখ মুজিবের সম্মানে ঢাকার রেসকোর্স ময়দানে (বর্তমানে সোহরাওয়ার্দী উদ্যান) এক সভার আয়োজন করে। লাখো জনতার এই সম্মেলনে শেখ মুজিবকে ‘বঙ্গবন্ধু’ উপাধিতে ভূষিত করেন তৎকালীন ছাত্রনেতা তোফায়েল আহমেদ। ধীরে ধীরে গণমানুষের অবিসংবাদিত নেতা পরিণত হন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। বাঙালি জাতির স্বাধীনতা ও মুক্তির আন্দোলনের বলিষ্ঠ কন্ঠস্বর হয়ে নেতৃত্ব দেন বঙ্গবন্ধু। বঙ্গবন্ধু রাজনৈতিক দর্শন ছিল মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা এবং অর্থনৈতিক মুক্তি, গভীর প্রজ্ঞা ও অক্লান্ত সাধনার মধ্যে দিয়ে তিনি বাঙালি জাতির মুক্তির সংগ্রামকে সুনির্দিষ্ট লক্ষ্যে উপনীত করেছেন।
মহান স্বাধীনতা যুদ্ধের পরে যখন বাংলাকে নব রূপে সাজিয়ে তোলার চেষ্টায় অবিরত জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান তার এই নিজ মাতৃভূমিকে সুন্দরভাবে গড়ে তোলার জন্য কাজ করে যাচ্ছিলেন। বাঙালি জাতির মুক্তির দিশারী হয়ে এই রাষ্ট্রকে গড়ে তুলতে চেয়ে ছিলেন, চেয়েছিলেন একটি উন্নত স্বনির্ভর রাষ্ট্র, ক্ষুধা ও দারিদ্র্যমুক্ত উন্নত বাংলাদেশ। মহান এই নেতার মন ও মননে ছিল এদেশের মানুষের ভাগ্যের উন্নয়ন, এদেশের মানুষের অর্থনৈতিক স্বনির্ভরতা তিনি চেয়েছিলেন যেন বিশ্বের বুকে বাঙালি জাতি মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে পারে।
১৫ ই আগস্ট ১৯৭৫ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় আসবেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় তার নিজ ছাত্রকে বরণ করে নিতে প্রস্তুত। বঙ্গবন্ধু তার নিজের প্রিয় প্রতিষ্ঠান ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপস্থিত হবেন তাই বিশ্ববিদ্যালয় তার আপন মহিমায় নিজেকে সাজিয়ে তুলেন, এক সময় এই বিশ্ববিদ্যালয়ের থেকে হারিয়েছেন নিজের ছাত্রত্ব হারিয়েছে। আজ নিজের হাতে গড়া স্বাধীন দেশের রাষ্ট্রপ্রতি হয়ে নিজের প্রিয় বিশ্ববিদ্যালয়ের যাবেন এমনটাই তো হওয়ার কথা ছিল। ১৯৭৫ সালে বঙ্গবন্ধু ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় আসতে পারতো দিনটি, হতে পারতো ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য একটি আলোকিত দিন। কিন্তু দিনটি হয়ে গেল বাঙালি জাতির ইতিহাসের সবচেয়ে কালো অধ্যায়। পিতা হারানোর বেদনায় নিস্তব্ধ হয়ে যায় পুরো ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়। দেশি ও আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে হিংস্র ঘাতকের বুলেটে থেমে যায় বাঙালির আলোর প্রদীপ।
ভাগ্যের কি নির্মম পরিহাস, ঘাতকের নির্মম বুলেটে হত্যা করা হয় বঙ্গবন্ধু কে। এমনকি তার পরিবারে সকলকে হত্যা করা হয়। ইতিহাসের এই জঘন্যতম নারকীয় হত্যাকা-ে বাদ যায়নি কেউ। নারকীয় এই হত্যাকান্ডে বঙ্গবন্ধুর নিষ্পাপ ১১ বছরের শিশু পুত্র শেখ রাসেল কে ওরা রেহাই দেয়নি। বঙ্গবন্ধু তার জীবনের শ্রেষ্ঠ সময় কাটিয়েছেন অন্ধকার কারাগারে। লডড়াই সংগ্রামের মধ্য দিয়ে এই মাতৃভূমিকে স্বাধীনতা এনে দিয়েছিলেন। জাতি হিসেবে বিশ্বের বুকে নতুনভাবে পরিচিত করেছিলেন বাংলাদেশকে। জীবনে নানা ধরনের ঘাত প্রতিঘাত সহ্য করেছিলেন শুধু এদেশের মানুষের মুক্তির জন্য। অন্যায়ের সাথে আপোষ করেনি কখনো। আমাদের দিয়ে গেছেন স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্র। আর তার নিজ হাতে গড়া এই দেশেই তাঁকে বুলেটের আঘাতে ক্ষতবিক্ষত হতে হয়েছে।
ঘাতকের পাষাণ হৃদয় একটু কেঁপে উঠল না। নারকীয় এই হত্যাকান্ডে বাঙালির মুক্তির সংগ্রামের অগ্রনায়ক, স্বাধীনতার মহান স্থপতি, জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান তার সদ্য স্বাধীন করা নিজ জন্মভূমিতে কিছু বিপথগামী সেনাদের হাতে নির্মমভাবে নিহত হন। বাঙালির আশা জাগানিয়া দেবদূতকে যেন নিমিষেই শেষ করে দিল ঘাতকরা। তার নিজ স্বাধীন দেশে তাকে নির্মমভাবে হত্যা করে অন্ধকারে নিমজ্জিত করে দিল পুরো বাঙালি জাতিকে। থমকে যায় পুরো বিশ্ব, অবাক বিস্ময়ে তাকিয়ে থাকে বিশ্ববাসী? জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান তার নিজ দেশে ঘাতকের বুলেটে নিহত হবেন এটা ভাবা যায় ! শরীর শিউরে ওঠে একথা ভাবলে, একি করল ঘাতকরা? বিশ্বের তামাম তামাম রাষ্ট্রপ্রধানরা বিস্মিত হয়ে যায় এই হত্যাকান্ড দেখে, থমকে যায় পুরো বাংলাদেশ?
এযেন বাংলার নব উদ্যমের সূর্যকে অস্তমিত করে ফেলে। সেদিন ভাগ্যক্রমে বেঁচে যায় বঙ্গবন্ধুর ২ কন্যা, শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানা। জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের অসমাপ্ত কাজ, ক্ষুধা ও দারিদ্র্যমুক্ত সোনার বাংলা গড়ার লক্ষ্যে বঙ্গবন্ধুর জ্যেষ্ঠ কন্যা আজকের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দেশরতœ শেখ হাসিনা এমপি এদেশের মানুষের ভাগ্য উন্নয়নের জন্য, উন্নত সমৃদ্ধ আধুনিক বাংলাদেশ বিনির্মাণে গনমানুষের আশা ও ভরসার শেষ ঠিকানা হয়ে এ দেশের জনগণের আস্থা ও অবিশ্বাসের এক অবিচ্ছেদ্য নাম আজ দেশরতœ শেখ হাসিনা।
সেই বাঙালি জাতির অগ্রনায়ক মহান স্বাধীনতার স্থপতি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতি আজন্ম ঋণ এ জাতির, বঙ্গবন্ধু প্রতি অপরিসীম ঋণের দায়বদ্ধতা থেকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা জানিয়ে বিশেষ সমাবর্তনের আয়োজন করেন। উক্ত সমাবর্তনে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে মরণোত্তর সম্মানসূচক “ডক্টর অফ লজ” ডিগ্রী প্রদানের লক্ষে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক কাউন্সিল ও সিন্ডিকেট সভায় অনুমোদন করা হয়। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আদেশ ১৯৭৩ আর্টিকেল ১০ এর ১ অনুযায়ী গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের মহামান্য রাষ্ট্রপতি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মাননীয় আশ্চর্য এর অনুমতিক্রমে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে মরণোত্তর ডিগ্রী “ডক্টর অফ লজ” প্রদান করে।
বঙ্গবন্ধুর পক্ষে তার কন্যা শেখ হাসিনার স্বাক্ষর নেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক বাহালুল হক চৌধুরী। এ যেন বাঙালি জাতির স্থপতি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর আজন্ম লালিত নিজ বিশ্ববিদ্যালয়ে তার ছাত্র জীবনের সময়ে তার প্রতি যে অন্যায় করা হয়েছিল হয়েছিল আজ কিছুটা হলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় দায়মুক্ত হয়েছে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিশেষ সমার্বতনে জাতির জনকের সুযোগ্য কন্যা বাংলাদেশের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সমাবর্তন বক্তা হিসেবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাবর্তনে উপস্থিত হয়েছেন এবং তারই হাতে তার পিতার প্রতি অগাধ শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা জানিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় তাকে মরণোত্তর সম্মানসূচক “ডক্টর অব লজ” ডিগ্রী প্রদান করেন। আজ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাবর্তনে জাতির জনকের প্রতি সম্মান দেখিয়ে এই ডিগ্রি প্রদান ছিল তার প্রতি আজীবনের গভীর শ্রদ্ধা ও সম্মান। কিছুটা হলেও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বঙ্গবন্ধুর প্রতি বাঙালির যে ঋণ, বিশ্বের বুকে স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠায় তার যে অভূতপূর্ব অবদান, স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্র হিসেবে বিশ্বের বুকে পরিচিতি পাওয়া বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্রের মহান স্থপতি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতি এ জাতির যে ঋণ, বাঙালি জাতি হিসেবে আমাদের যে ঋণ বঙ্গবন্ধুর উপর তার কিছু হলেও আজ দায়মুক্ত হয়েছে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিশেষ সমাবর্তনে বিশ্ববিদ্যালয়ের মাননীয় উপাচার্য প্রফেসর ডঃ মো. আখতারুজ্জামান বঙ্গবন্ধু কন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাতে তার পিতাকে দেওয়া মরনোত্তর সম্মানসূচক “ডক্টর অফ লজ” ডিগ্রি প্রদান করেন। বঙ্গবন্ধু কন্যা সাদরে তা গ্রহণ করেন। এযেন পিতার প্রতি আজন্ম ঋণের বোঝা কিছুটা হালকা হল এ জাতির। এ সময় বঙ্গবন্ধু কন্যা আবেগে আপ্লুত হয়ে পড়েন, এ যেন পিতার প্রতি আমাদের যে অপরিসীম ঋণ, কিছুটা হলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় আজ তার দ্বায়মুক্ত হয়েছে।
প্রাচ্যের অক্সফোর্ড বাংলাদেশের শ্রেষ্ঠ বিদ্যাপীঠ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এ বিশেষ সমাবর্তনের আয়োজন করে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে শ্রদ্ধা ও ভালোবাসায় স্মরণ করেন। বাঙালি তার পিতাকে গভীর শ্রদ্ধা ও ভালবাসায়, তার প্রতি আজন্মকালে সম্মান জানিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় নিজেকে আরো বেশি আলোকিত করেছেন। পিতার হাতে পেয়েছি বাংলার স্বাধীনতা বাংলাদেশ নামক একটি রাষ্ট্র, আর এই জাতির অভূতপূর্ব উন্নয়ন ও অগ্রযাত্রাকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন দেশরতœ শেখ হাসিনা, অদম্য ও প্রতিরোধ্য বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী এ যেন পিতার দেখানো স্বপ্নের সোনার বাংলা বিনির্মাণে উন্নত সমৃদ্ধ আধুনিক বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দেশরতœ শেখ হাসিনার অবিচল পথচলায় এগিয়ে যাক আমাদের প্রিয় মাতৃভূমি।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে এই বিশেষ সমাবর্তন আয়োজন করে বঙ্গবন্ধুকে সম্মানিত করেনি তার প্রতি বাঙালির জাতির যে অপরিসীম ঋণ কিঞ্চিত পরিমাণ হলেও দায়মুক্ত হল। দক্ষ ও আধুনিক জ্ঞান বিজ্ঞানের সমন্বয়ে, স্মার্ট আধুনিক বাংলাদেশ বিনির্মাণে এদেশের শ্রেষ্ঠ বিদ্যাপীঠ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় আলো ছড়িয়ে যাক যুগ থেকে যুগান্তরে……।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সম্মান জানিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিশেষ সমাবর্তন আয়োজন করায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় পরিবার কে অনেক অনেক শুভেচ্ছা এবং অভিনন্দন জানাই, এ নিয়ে আমার ব্যক্তিগত মূল্যায়ন তুলে ধরলাম।

মাহবুবুর রহমান সিয়াম
যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক
বাংলাদেশ ছাত্রলীগ, ভোলা জেলা।

ফেসবুকে লাইক দিন

আমাদের সাইটের কোন বিষয়বস্তু অনুমতি ছাড়া কপি করা দণ্ডনীয় অপরাধ।