লালমোহনে উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থী আকতার হোসেন হাওলাদারের পথসভা
দৌলতখানে করোনা আতঙ্কে মাস্ক সংকট, ভোগান্তিতে এলাকাবাসী
ছবি ফাইল
দেশে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত তিনজন রোগী শনাক্তের খবরে সারা দেশের পাশাপাশি দৌলতখান উপজেলার মানুষও আতঙ্কিত হয়ে পড়েছে । আর এ দিকে এ খবরকে পুজি করে সরবরাহ সংকট ও মূল্য বৃুদ্ধির তালিকায় মাস্ক ও জীবানু ধ্বংসকারী স্যানিটাইজার পণ্য।
সোমবার সকাল থেকেই দৌলতখান উপজেলার অধিকাংশ ফার্মেসীতে মাস্ক সংকট লক্ষ করা গেছে । ২ টাকার ওয়ানটাইম মাস্ক ১০-১৫ টাকা, ১০-২০ টাকার মাস্ক কাপড়ের মাস্ক ৫০-৭০ টাকা ও ১০০ টাকার সার্জিক্যাল মাস্ক বিক্রি হচ্ছে ২০০-২৫০ টাকায় । কিন্তু রবিবার এ ভাইরাসে আক্রান্তের খবর না পাওয়া পর্যন্তও এ সকল পণ্যের সরবরাহ ভালো ছিলো। কিন্তু ভাইরাসে আক্রান্তের খবর পাওয়া মাত্রই লাফ দিয়ে বেড়ে গিয়েছে দাম এবং এসকল পণ্যের কৃত্রিম সংকট।
।
চিকিৎসকরা বলছেন , আতঙ্কিত না হয়ে সতর্ক হয়ে চলাচল, হ্যান্ডশেক, কোলাকুলি এড়িয়ে চলা, গণসমাবেশ বা প্রয়োজন ছাড়া জনবহুল স্থানে না যাওয়া ও স্বাস্থ্য বিভাগের ঘোষিত নিয়মাবলী মেনে চলতে হবে। মাস্কের প্রয়োজন তাদেরই যারা আক্রান্ত হবেন এবং যারা সেবা দেবেন । এছাড়া এটির তেমন একটা প্রয়োজন নেই । তবেহ্যান্ড স্যানিটাইজার ব্যবহারের অভ্যাস থাকাটাও ভালো।
তিনি আরও বলেন, ‘মাস্কের প্রয়োজন তাদেরই যারা আক্রান্ত হবেন এবং যারা সেবা দেবেন। এছাড়াি এটির তেমন একটা প্রয়োজন নেই। তবেহ্যান্ড স্যানিটাইজার ব্যবহারের অভ্যাস থাকাটাও ভালো। শেবাচিমের নতুন ভবনে আড়াই শ’ শয্যার মতো স্থান রয়েছে। তবে আপাতত ১২৫টি শয্যা স্থাপন করা হচ্ছে।
দৌলতখাসের কয়েকজন ফার্মেসীর ব্যসায়ীদের সাথে কথা বলে জানা যায় , করোনা ভাইরাসের খবর শোনা মাত্রই মাস্কের ব্যবহার বেড়ে যায়। ফলে মাস্কের ব্যাপক চাহিদা দেখা দিয়েছে। অর্ডার দিয়েও মাস্ক পাচ্ছেন না তারা। ফলে আপাতত মাস্কের সংকট দেখা দিয়েছে পুরো উপজেলা জুড়ে । তারা জানান, করোনা ভাইরাসের খবর শোনা মাত্রই মাস্কের ব্যবহার বেড়ে যায়। ফলে মাস্কের ব্যাপক চাহিদা দেখা দিয়েছে। অর্ডার দিয়েও মাস্ক পাচ্ছেন না তারা। ফলে আপাতত মাস্কের সংকট দেখা দিয়েছে পুরো দৌলতখান উপজেলা জুড়ে।