সর্বশেষঃ

ভোলায় “মুজিব একটি জাতির রূপকার” চলচ্চিত্র দেখতে সিনেমা হলে ভিড়

স্টাফ রিপোর্টার ॥ বাংলাদেশ ও ভারত সরকারের যৌথ প্রযোজনায় “মুজিব একটি জাতির রূপকার” চলচ্চিত্রটি একযোগে সারা দেশে মুক্তি পেয়েছে। শুক্রবার (১৩ অক্টোবর) চলচ্চিত্রটি মুক্তি পায়। মুক্তির ২৪ ঘন্টার মধ্যে ভোলা’র রূপসী সিনেমা হলে টিকিট কেটে চলচ্চিত্রটি উপভোগ করেছেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ভোলা-১ আসনের নৌকার মনোনয়ন প্রত্যাশী ও বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ভোলা জেলা শাখার সভাপতি ফজলুল কাদের মজনু মোল্লা’র সমর্থকরা এবং স্থানীয় আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা।
শনিবার ১৪/১০/২৩ তারিখ বিকাল ৩টার শো’তে ভোলা রুপসী সিনেমা হলে বাংলাদেশ আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগ ভোলা জেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক আকতার হোসেন এর নেতৃত্বে আওয়ামী, স্বেচ্ছাসেবক লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগ, কৃষক লীগ সহ আওয়ামী লীগের সকল অঙ্গ সহযোগী সংগঠনের প্রায় এক হাজার নেতাকর্মী দুপুরে হোন্ডা বহর নিয়ে এই সিনেমাটি দেখতে হলে ভিড় জমায়।
সিনেমাটি দেখতে আসা নেতাকর্মীদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, জেলা আওয়ামী লীগের প্রচার ও প্রকাশনা বিষয়ক সম্পাদক তরিকুল ইসলাম রনি, সাংস্কৃতিক বিষয়ক সম্পাদক অসিম সাহা, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের নির্বাহী কমিটির সদস্য তোফায়েল আহমেদ মাষ্টার, ভোলা জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সহ-সভাপতি সামসুল ইসলাম শিপন, জেলা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি আজিজ মেহেরাব, রাশেদুজ্জামান হ্যাভেন, যুগ্ম সম্পাদক ইউসুফ হোসেন সোয়েব, ইমরান হোসেন কিরণ, তৌহিদ মোল্লা সহ প্রমুখ।


সিনেমা দেখার পর স্বেচ্ছাসেবক লীগ এর সাধারণ সম্পাদক আকতার হোসেন তার প্রতিক্রিয়ায় জানান, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জীবন ছিল একটি সংগ্রামী জীবন। বাংলাদেশের স্বাধীনতার জন্য নিজের জীবন বাজি রেখে সংগ্রাম চালিয়ে গেছেন।
জেলা আওয়ামী লীগের প্রচার ও প্রকাশনা বিষয়ক সম্পাদক তরিকুল ইসলাম রনি বলেন, যারা বলেন, কোনো এক নেতার ঘোষণায় বাংলাদেশের স্বাধীনতা এসেছে, তাদের এই সিনেমাটি দেখা উচিত। তাহলে তাদের ভুল ভেঙে যাবে। কারণ স্বাধীনতা যুদ্ধের প্রেক্ষাপট একদিনে হয়নি। ছবিতে বঙ্গবন্ধু, তার সংগ্রামী জীবন এবং আন্দোলন সংগ্রামের নানা চিত্র স্পষ্টভাবে ফুটে উঠেছে।
উল্লেখ্য, মুজিব একটি জাতির রূপকার’ সিনেমা দেখতে ভোলায় দর্শকদের উপচে পড়া ভিড় দেখা গেছে। জেলা সদরে রূপসী সিনেমা হলে প্রতিদিন চারটি শো’তে এই চলচ্চিত্রটি দেখানো হবে।

ফেসবুকে লাইক দিন

আমাদের সাইটের কোন বিষয়বস্তু অনুমতি ছাড়া কপি করা দণ্ডনীয় অপরাধ।