সর্বশেষঃ

তোফায়েল আহমেদসহ বিভিন্ন মহলের শোক

চলে গেলেন ভোলার সিরাজউদ্দৌলা খ্যাত বীর মুক্তিযোদ্ধা আনোয়ার হোসেন

ডেস্ক রিপোর্ট ॥ চলে গেলেন ভোলার সিরাজউদ্দৌলা খ্যাত বীর মুক্তিযোদ্ধা আনোয়ার হোসেন। বৃহস্পতিবার (২৩ ফেব্রুয়ারী) সকাল সাড়ে ৬টায় সকল মায়া ছিন্ন করে চলে গেলেন না ফেরার দেশে (ইন্নালিল্লাহি—–রাজিউন)। এনআইডি অনুযায়ী বয়স ৭৩। বাস্তবে হয়তো ৭৭। মৃত্যুকালে তিনি স্ত্রী, ২ ছেলেসহ অসংখ্য গুনগ্রাহী রেখে গেছেন। তিনি গত এক মাস হাসপাতালে চিকিৎসাধীন থাকার পর অবশেষে মৃত্যু বরন করেন।
জানা গেছে, তিনি ভোলা শিল্পকলা একাডেমির সাবেক সম্পাদক, পৌরসভার ভাইস চেয়ারম্যান, পৌর কাউন্সিলর, ৭১’র রনাঙ্গনের সক্রিয় যোদ্ধা, ছাত্রজীবনে বাম রাজনীতিতে সক্রিয় আনোয়ার হোসেন। টানা ২২ বছর বিজেপি’র সম্পাদক পদে দায়িত্ব পালন করলেও নীতিতে আপোষহীন ছিলেন। গেল ৫ বছর জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতির দ্বায়িত্বে ছিলেন। ছিলেন নাগরিক আন্দোলনে। সমাজসেবা বিভাগের অধীনে শহর সমাজ সেবামূলক কাজ বাস্তায়ন কমিটির সভাপতির দায়িত্বে ছিলেন মৃত্যুকাল পর্যন্ত। এনআইডি অনুযায়ী বয়স ৭৩। বাস্তবে হয়তো ৭৭। তিনি ছিলেন একজন স্বজ্জন ও ভালো মনের মানুষ ছিলেন। সামাজিক আন্দোলনে তার ভূমিকা চোখে পরার মতো।
তার মৃত্যুতে শোক ও শোক সন্তপ্ত পরিবারের পতি গভীর সমবেদনা জানিয়েছেন বর্ষিয়ান রাজনীতিবীদ, ভোলা-১ আসনের সংসদ সদস্য তোফায়েল আহমেদ, ভোলা-৪ আসনের সংসদ সদস্য আব্দুল্লাহ আল ইসলাম জ্যাকব, ভোলা-৩ আসনের সংসদ সদস্য নূরুন্নবী চৌধুরী শাওন, ভোলা-২ আসনের সংসদ সদস্য আলী আজম মুকুল। এছাড়াও শোক জানিয়েছেন ভোলা জেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি বীরমুক্তিযোদ্ধা ফজলুল কাদের মজনু মোল্লা, সিনিয়র সহ-সভাপতি আব্দুল মমিন টুলু, পৌর মেয়র মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান, উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি মোশারেফ হোসেন, সাধারণ সম্পাদক নজরুল ইসলাম গোলদার, জেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক মইনুল হোসেন বিপ্লব, সাবেক যুগ্ম সম্পাদক জহুরুল ইসলাম নকিব, উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান মোহাম্মদ ইউনুছ, উপজেলা আওয়ামীলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আজিজুল ইসলাম, জেলা বিএনপির আহ্বায়ক গোলাম নবী আলমগীর, সদস্য সচিব রাইসুল আলম, ভোলার প্রবীণ সাংবাদিক এম এ তাহের, ভোলা প্রেসক্লাবের সভাপতি এডভোকেট নজরুল হক অনু, সাধারণ সম্পাদক সামস-উল-আলম মিঠু, ভোলার বাণীর সম্পাদক মুহাম্মদ মাকসুদুর রহমানসহ পুরো ভোলার বাণী পরিবার।

ফেসবুকে লাইক দিন

আমাদের সাইটের কোন বিষয়বস্তু অনুমতি ছাড়া কপি করা দণ্ডনীয় অপরাধ।