ভোলা জেলা আওয়ামীলীগ সভাপতি ফজলুল কাদের মজনু মোল্লার বিবৃতি
যেখানে আজ সারাদেশ শতভাগ বিদ্যুৎ এর আওতায় গ্রামাঞ্চল আজ বিদ্যুতের আলোয় আলোকিত, বিচ্ছিন্ন চর আজ সাবমেরিন ক্যাবলের মাধ্যমে বিদ্যুতের সুবিধা পাচ্ছে, সেখানে আজ বিএনপির বিদ্যুৎ নিয়ে আন্দোলন গভীর ষড়যন্ত্রের ইঙ্গিত।
আন্তর্জাতিক ভাবে যুদ্ধাবস্থার জন্য প্রতিটি সমৃদ্ধশালী দেশ বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী হতে বিভিন্ন পদক্ষেপ নিয়েছে, ঠিক তেমনি বাংলাদেশ সরকার বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী পদক্ষেপের ধাপ হিসেবে রোটেশন অনুযায়ী লোডশেডিং এর পদক্ষেপ নিয়েছে, যা জনগণ অবগত।
বিএনপির বর্তমান ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান টক শোর বক্তব্যে বলেছে কোন গভমেন্ট এর পক্ষে এক সাথে শপিং মল ও বাসা বাড়িতে বিদ্যুৎ দেওয়া সম্ভব না। সেখানে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ এর মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার সরকার শতভাগ বিদ্যুৎ প্রদান করে দেখিয়েছে। ২০০৭ সালে কানছাটে বিদ্যুৎ আন্দোলনে ১৭ জন নিহত হয়েছে।
২০০৬ সালে ভোলাতে বিদ্যুৎতের দাবিতে আন্দোলন করি। সে আন্দোলনের আহবায়ক হিসেবে নেতৃত্ব দিই। তখন পুলিশি নির্যাতনের শিকার হই, সাবেক ভোলা জেলা আওয়ামী লীগ এর সাধারণ সম্পাদক আবদুল মমিন টুলু পুলিশি নির্যাতনের শিকার হয়। পুলিশ তাকে গ্রেফতার করে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকা পিজি হাসপাতালে প্রেরন করে। সে তুলনায় আজ দেশ শতভাগ বিদ্যুৎতের আওতায়।
বিএনপি শুধুমাত্র ক্ষমতার লোভে, জনগণের কথা না ভেবে নিজ স্বার্থ উদ্ধারের জন্য প্রতিনিয়ত ষড়যন্ত্র করে যাচ্ছে। যার ফলে আজ ভোলায় বিএনপি আন্দোলনের নামে পুলিশের উপর হামলা করে এবং তাদের নিজেদের গুলিতে নিজ দলের কর্মী মারা যায়।
রবিবার ভোলায় পুলিশের উপর হামলার ঘটনার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই এবং বিএনপির এ ষড়যন্ত্র রুখে দেওয়ার জন্য ভোলা জেলা আওয়ামী লীগ ও সকল অঙ্গসংগঠন সর্বদা প্রস্তুত। সারাদেশের মানুষ বিএনপির এ ষড়যন্ত্র রুখে দিতেও প্রস্তুত আছে বলে জানিয়েছেন ভোলা জেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি ফজলুল কাদের মজনু মোল্লা। তিনি মোবাইলে তাৎক্ষনিক এক বিবৃতিতে এ মতামত জানিয়েছেন।