সেনা অভিযানে সু চি ও মিয়ানমারের রাষ্ট্রপতি আটক

সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণে মিয়ানমার : জরুরি অবস্থা জারি

(ফাইল ছবি)

রাষ্ট্রপতি উইন মিন্ট, ক্ষমতাসীন দলের নেত্রী অং সান সু চিসহ শাসক দলের শীর্ষ কয়েকজন নেতাকে আটকের পর মিয়ানমারে এক বছরের জন্য জরুরি অবস্থা জারি করেছেন দেশটির সেনাবাহিনী। বিবিসির খবরে জানানো হয়, সোমবার (০১ ফেব্রুয়ারি) আটক অভিযান শুরু হওয়ার এক ঘণ্টা পর মিলিটারি টিভি নিশ্চিত করে, সেনাবাহিনী দেশটির নিয়ন্ত্রণ নিয়ে এক বছরের জন্য জরুরি অবস্থা জারি করেছে। মিয়ানমার বার্মা নামেও পরিচিত। ২০১১ সালে গণতান্ত্রিক সরকারের কার্যক্রম শুরু হওয়ার আগ পর্যন্ত সেনাবাহিনীর অধীনেই দেশটি শাসিত ছিল।
বিবিসির বার্মিজ সার্ভিসের খবরে বলা হয়েছে, আটক অভিযানের সময় নেপিটোয় টেলিফোন ও ইন্টারনেট লাইন বিচ্ছিন্ন করে দেওয়া হয়েছে। সেনা সদস্যরা বেশ কয়েকটি অঞ্চলের মুখ্যমন্ত্রীর বাড়িতে অভিযান চালিয়ে তাদের আটক করেছে বলে জানিয়েছেন তাদের পরিবারের সদস্যরা। দেশটির সামরিক বাহিনী গত বছরের নভেম্বরে অনুষ্ঠিত নির্বাচনে ব্যাপক ভোট জালিয়াতির অভিযোগ তোলে। সেনাবাহিনী নির্বাচনের ফল প্রত্যাখ্যান করে সোমবার বসতে যাওয়া সংসদ অধিবেশন বাতিলের দাবি জানায়।

অং সান সু চির নেতৃত্বাধীন ন্যাশনাল লিগ ফর ডেমোক্রেসি (এনএলডি) নভেম্বরের নির্বাচনে নিরঙ্কুশ বিজয় পায়। তবে সেই নির্বাচনে সংঘাতপূর্ণ অঞ্চলের ভোটারদের ভোট বঞ্চিত করার সমালোচনা করেছিল মানবাধিকার গোষ্ঠীগুলো। সেনাবাহিনী সমর্থিত বিরোধী জোট নির্বাচনে ব্যাপক অনিয়মের অভিযোগ তোলে। তাদের দাবি নির্বাচনে ৮.৬ মিলিয়ন ভোট কারচুপি হয়েছে। গত সপ্তাহে সামরিক মুখপাত্র মেজর জেনারেল জাও মিন তুন বলেন, সেনাবাহিনীর প্রধান মিন অং হ্লাইয়াং যৌক্তিকভাবে নির্বাচনের জালিয়াতিকে চিহ্নিত করেছেন।


সেনা অভিযানে সু চি ও মিয়ানমারের রাষ্ট্রপতি আটক : মিয়ানমারের রাষ্ট্রপতি উইন মিন্ট, ক্ষমতাসীন দলের নেত্রী অং সান সু চিসহ শাসক দলের শীর্ষ কয়েকজন নেতাকে আটক করেছে দেশটির সেনাবাহিনী। সোমবার (০১ ফেব্রুয়ারি) ভোরে সেনাবাহিনীর অভিযানে তাদের আটক করা হয় বলে জানিয়েছেন দলের এক মুখপাত্র।
ক্ষমতাসীন দলের মুখপাত্র মায়ো নিউন্ট সংবাদ সংস্থা রয়টার্সকে বলেন, অং সান সু চি, রাষ্ট্রপতি উইন মিন্ট এবং অন্যান্য শীর্ষ নেতাদের সোমবার ভোরে আটক করা হয়েছে। তিনি আরও বলেন, আমি জনগণকে উত্তেজিত প্রতিক্রিয়া না দেখানোর আহ্বান জানাই। তারা যেন আইন অনুসারে প্রতিক্রিয়া জানায়।
বিবিসির দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ার সংবাদদাতা জোনাথন হেড বলেছেন, রাজধানী নেপিটো এবং প্রধান শহর ইয়াঙ্গুনের রাস্তায় সৈন্যরা নেমে পড়েছে। বিবিসির বার্মিজ সার্ভিসের খবরে বলা হয়েছে, নেপিটোয় টেলিফোন ও ইন্টারনেট লাইন বিচ্ছিন্ন করে দেওয়া হয়েছে।
সেনা সদস্যরা বেশ কয়েকটি অঞ্চলের মুখ্যমন্ত্রীর বাড়িতে অভিযান চালিয়ে তাদের আটক করেছে বলে জানিয়েছেন তাদের পরিবারের সদস্যরা। দেশটির সামরিক বাহিনী গত বছরের নভেম্বরে অনুষ্ঠিত নির্বাচনে ব্যাপক ভোট জালিয়াতির অভিযোগ তোলে। সেনাবাহিনী নির্বাচনের ফল প্রত্যাখ্যান করে সোমবার বসতে যাওয়া সংসদ অধিবেশন বাতিলের দাবি জানায়।
অং সান সু চির নেতৃত্বাধীন ন্যাশনাল লিগ ফর ডেমোক্রেসি (এনএলডি) নভেম্বরের নির্বাচনে নিরঙ্কুশ বিজয় পায়। তবে সেই নির্বাচনে সংঘাতপূর্ণ অঞ্চলের ভোটারদের ভোট বঞ্চিত করার সমালোচনা করেছিল মানবাধিকার গোষ্ঠীগুলো। সেনাবাহিনী সমর্থিত বিরোধী জোট নির্বাচনে ব্যাপক অনিয়মের অভিযোগ তোলে। তাদের দাবি নির্বাচনে ৮.৬ মিলিয়ন ভোট কারচুপি হয়েছে। গত সপ্তাহে সামরিক মুখপাত্র মেজর জেনারেল জাও মিন তুন বলেন, সেনাবাহিনীর প্রধান মিন অং হ্লাইয়াং যৌক্তিকভাবে নির্বাচনের জালিয়াতিকে চিহ্নিত করেছেন।

ফেসবুকে লাইক দিন

আমাদের সাইটের কোন বিষয়বস্তু অনুমতি ছাড়া কপি করা দণ্ডনীয় অপরাধ।