লঞ্চ স্টাফরা নদী থেকে পানি তুলে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা করলে আগুনে লেলিহান শিখা দাউ দাউ করে জ্বলতে থাকে। চালক লঞ্চটি কোন মতে চাঁদপুর এলাকায় একটি চরের কাছে গেলে যাত্রীরা আগুন থেকে রক্ষা পেতে লাফিয়ে পড়ে নদীর তীরে আশ্রয় নেয়। এ সময় শত শত যাত্রী পানিতে ভিজে রোদে পুড়ে তীব্র তাপদাহে সীমাহীন দুর্ভোগ পোহাতে হয়।
বিশেষ করে নারী শিশু বৃদ্ধ ও অসুস্থ রোগীরা পড়ে চরম বিপাকে। কণফুলী লঞ্চের ভোলা অফিসের কর্মকর্তা লিটন জানান, তাদের লঞ্চের আগুন এখন নিভানো হয়েছে। দুর্ঘটনা কবলিত লঞ্চে যাত্রীদের চাঁদপুরে হরিনা এলাকা থেকে তাদের অপর লঞ্চ কর্ণফুলী ৪ ও ১১ তে উদ্ধার করে ঢাকায় পৌঁছে দেয়া হচ্ছে। এখন পর্যন্ত লঞ্চের ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ নিরূপণ করা যায় নি। আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত লঞ্চটি কে অন্য একটি লঞ্চ টেনে ঢাকায় নিয়ে যাওয়া হবে বলে জানিয়েছেন তিনি ।