সর্বশেষঃ

পূর্ণিমার জেয়ারের প্রভাবে ভোলায় তলিয়ে গেছে ২০ গ্রাম

ভোলায় জোয়ারে প্লাবিত হয়েছে অন্তত ২০টি গ্রাম। শনিবার (২৪ জুলাই) দুপুরের পর মেঘনার পানি বিপৎসীমার ৬৪ সেন্টিমিটার উপর দিয়ে প্রবাহিত হয়। এতে তৃতীয় দিনের মত প্লাবিত হয়েছে বাঁধের বাইরের বিস্তীর্ণ এলাকা। বৈরী আবাওয়ায় এবং পূর্ণিমার জোয়ারের প্রভাবে মেঘনার পানি বেড়েছে বলে জানিয়েছে পানি উন্নয়ন বোর্ড।


খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, শনিবার দুপুরের জোয়ারে চরফ্যাশন উপজেলার কুকরি-মুকরি, ঢালচর, চর পাতিলা, লালমোহন উপজেলার কচুয়াখালির চর, চর শাহজালাল, মনপুরার কলাতলীর চর, চর পিয়াল, তজুমদ্দিন উপজেলার চর জহির উদ্দিন, জমচর নাসরিন, ভোলা সদরের মাঝের চর, রামদাসপুর, দৌলতখানের হাজিপুর, মদনপুরসহ বিভিন্ন চরের নিচু এলাকা ডুবে যায়। এতে ফসলি জমি, রাস্তাঘাট, ঘরবাড়িসহ বিভিন্ন স্থাননা তলিয়ে যাওয়ায় দুর্ভোগে পড়েছেন ওই সব এলাকার মানুষ।


ঢালচরের বাসিন্দা শাহে আলম, চর পাতিলার বাসিন্দা বশির ও চর শাহজালাল এলাকার বাসিন্দা মো. নাছির জানান, জোয়ারে তাদের পুরো এলাকা ডুবে গেছে। গত তিনদিন ধরে দুর্ভোগ পোহাচ্ছেন দ্বীপচরের বাসিন্দারা।
ভোলা পানি উন্নয়ন বোর্ডের (ডিভিশন-২) নির্বাহী প্রকৌশলী হাসান মাহমুদ বলেন, মেঘনার পানি বিদৎসীমা অতিক্রম করায় নিচু এলাকা প্লাবিত হয়েছে। তবে ভাটা এলে পানি নেমে যাবে।

ফেসবুকে লাইক দিন

আমাদের সাইটের কোন বিষয়বস্তু অনুমতি ছাড়া কপি করা দণ্ডনীয় অপরাধ।