স্বাধীনতার সুবর্ন জয়ন্তী অনুষ্ঠানে জেলা আ’লীগ সভাপতি

বঙ্গবন্ধু দেশকে হিমালয় পর্বত সমান উচ্চতার ভিত রচনা করে গেছেন

জেলা আওয়ামীলীগ সভাপতি ফজলুল কাদের মজনু মোল্লার উদ্যোগে স্বাধীনতার সুবর্ন জয়ন্তী উৎসব পালিত হয়। শহরের চিলি চাইনিজ রেস্টুরেন্টে বিকাল ৪টায় এ অনুষ্ঠান সম্পন্ন হয়। জেলা আওয়ামীলীগ সভাপতি’র সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ভোলা জেলা আওয়ামীলীগের আইন বিষয়ক সম্পাদক এডভোকেট জাহাঙ্গীর আলম। বিশেষ অতিথি হিসেবে মোঃ তালহা আহমেদ, অধ্যাপক বাছেদ, শ্রী অসিম সাহা, শহিদুল ইসলাম তালুকদার, তোফায়েল আহমেদ ফরাজী, মোয়াজ্জেম হোসেন, কামাল উদ্দিন পালোয়ান, লাল মিয়া তালুকদার, যুবলীগ নেতা মাইনুর রহমান তুহিন, স্বেচ্ছাসেবকলীগ নেতা আক্তার হোসেন, জেলা ছাত্রলীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি আজিজ মেহরাব, মেহেদি হাসান সাদ্দাম, যুগ্ম ইউসুফ শরীফ। অনুষ্ঠানের শুরুতে কোরআন তিলাওয়াত করেন সামছুদ্দিন আহমেদ। অসুষ্ঠান সঞ্চালনায় ছিলেন ভোলা সদর উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক তরিকুল ইসলাম রনি।
এসময় জেলা আওয়ামীলীগ সভাপতি বলেন, বঙ্গবন্ধু তার রাজনৈতিক প্রজ্ঞা এবং কারা নির্যাতন ভোগ করেও তার লক্ষ্য থেকে বিচ্যুত হননি। তার সারা জীবনের সাধনা ছিল বাংলার স্বাধীনতা। তার কুশলী নেতৃত্ব এবং গণতান্ত্রিক আন্দোলনের মাধ্যমে ৬ দফা দাবী উত্থাপন করে সাধিকার থেকে স্বাধীনতার চেতনায় উজ্জিবীত করেন।
তিনি আরো বলেন, তার নেতৃত্বে দেশ স্বাধীন হওয়ার পর মাত্র সাড়ে ৩ বছরের মাথায় দেশকে হিমালয় পর্বত সমান উচ্চতার ভিত রচনা করে গেছেন। ৭৫’র মর্মান্তিক দুর্ঘটনা না হলে এত দিনে বাংলাদেশ পৃথিবীর বুকে সমৃদ্ধশালী এবং উন্নত রাষ্ট্রে পরিণত হত। বঙ্গবন্ধুর অসমাপ্ত কাজটি তার ভিত্তির উপর দাঁড়িয়ে তার সুযোগ্য কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা এক উন্নত ও সমৃদ্ধশালী দেশ হিসেবে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন। ইতিমধ্যে তার সফল নেতৃত্বে সর্বক্ষেত্রে, সামাজিক, রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক সুচকে বাংলাদেশ এগিয়ে গেছে অনেক দূর। ইতিমধ্যে বাংলাদেশ স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উন্নয়নশীল দেশে পরিণত হয়েছে। এ সাফল্য অব্যাহত রাখতে পারলে ২০৩০ সালের মধ্যেই উন্নত দেশে পরিণত হবে।

ফেসবুকে লাইক দিন

আমাদের সাইটের কোন বিষয়বস্তু অনুমতি ছাড়া কপি করা দণ্ডনীয় অপরাধ।