সর্বশেষঃ

ভোলায় কোরবানীর পশুর হাটে মানা হচ্ছে না স্বাস্থ্যবিধি

ভোলার কোরবানির পশুর হাটে পশুর সরবরাহ বাড়লেও ক্রেতা নেই। এবার কোরবানি কম হওয়ার আশঙ্কায় দুশ্চিন্তায় বিক্রেতারা। তবে দু’একদিন পর বিক্রি বাড়বে বলে আশা অনেকের। এদিকে, স্বাস্থ্যবিধি মানছেন না অধিকাংশ ক্রেতা বিক্রেতা। হাটের প্রবেশমুখে নেই জীবাণুনাশকও।
ঈদুল আযহার আর মাত্র ৩ দিন বাকি। এরইমধ্যে হাটগুলোতে বিভিন্ন এলাকা থেকে পশু আসতে শুরু করেছে। তবে ক্রেতা নেই বললেই চলে।
বেপারীরা বলছেন, বড় পশুর ক্রেতা চাহিদা একদম কম। তারপরও হাঁকা হচ্ছে আকাশচুম্বী দাম। কম যায় না ছোট পশুও। দাম চাওয়া হচ্ছে ৫০ হাজার টাকা থেকে দুই লাখ টাকা পর্যন্ত। ছাগলের দাম হাঁকা হচ্ছে ১০ হাজার টাকা থেকে ২৫ হাজার টাকা পর্যন্ত।
করোনা সংক্রমণ ঝুঁকির মধ্যেও হাটগুলোতে মানা হচ্ছে না স্বাস্থ্যবিধি। মাস্ক ছাড়া দেখা গেছে বেশির ভাগ ক্রেতা বিক্রেতা কে । ইলিশা, রাজাপুর, ভেলুমিয়া, উত্তরদিঘলদীসহ হাটঘুরে দেখা যায় নি জীবাণুনাশক পানির পর্যাপ্ত ব্যবস্থা। যদিও অভিযোগ অস্বীকার করছে হাট কর্তৃপক্ষ।
 হাট কর্তৃপক্ষ বলছেন, দুয়েকদিনের মধ্যে সব ঠিক হয়ে যাবে। দু একদিন পর থেকে শেষ দিকে বেচাকেনা বাড়বে বলে আশা বিক্রেতাদের।
তবে ভোলা সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকতা ওসি এনায়েত হোসেন বলেন, আমরা সদর উপজেলার সরকারী ভাবে ১৪ টি হাটের ইজারদারদের সাথে বৈঠক করেছি এবং স্বাস্থ্যবিধি মেনে হাট বসানোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
উল্লেখ : এ বছর ভোলা জেলায় মোট ৯২টি পশুর হাট বসেছে।

ফেসবুকে লাইক দিন

আমাদের সাইটের কোন বিষয়বস্তু অনুমতি ছাড়া কপি করা দণ্ডনীয় অপরাধ।