ভোলার পশ্চিম ইলিশায় এতিম কিশোরীকে ধর্ষণের চেষ্টা চেয়ারম্যানের বাড়ীতে লম্পট ছাড়াই রফাদফা এই শিরোনামে গতকাল ভোলার বাণীসহ বিভিন্ন প্রিন্ট ও অনলাইনে সংবাদ প্রকাশিত হলে দৌড়ঝাঁপ শুরু করেছে লম্পট এরশাদের পরিবার ও স্থানীয় মাতাব্বররা।

অভিযুক্ত এরশাদের ভাইসহ স্থানীয় মাতাব্বররা বিভিন্ন ভাবে টাকার বিনিময়ে সাংবাদিক ম্যানেজ করতে চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে বলে একটি সূত্রে জানা গেছে।

এদিকে চেয়ারম্যান গিয়াসউদ্দিন মিয়া কি ভাবে লম্পটের উপস্থিত ছাড়া টাকার বিনিময়ে এই ঘটনা সমাধান করেন, এ নিয়ে সংবাদ প্রকাশের পর তোলপাড় শুরু হয়েছে পশ্চিম ইলিশাসহ পুরো ভোলায়।

চেয়ারম্যান প্রভাবশালী হওয়ায় কেউ প্রকাশে মুখ খোলার সাহস পাচ্ছে না তবে সচেতন মহলের দাবী চেয়ারম্যান যদি লম্পট কে পদ্মার আড়ালে রেখে টাকার বিনিময়ে সমাধান করে দেন তাহলে কি এই ধরনের লম্পটরা দমন হবে নাকি সাহস পাবে?  এবং মেয়েটি গরীব কিছু টাকা নিয়ে দিবো এই কথা একজন চেয়ারম্যান হয়ে কি ভাবে বলে?  এমন প্রশ্ন সচেতন মহলের?